SQSF এর পক্ষ থেকে স্কুল ও কলেজের দায়িত্বশীলদের প্রতি খোলা চিঠি। As-Salamu Alaikum. Welcome to Our SQSF-স্মার্ট লাইব্রেরী এবং কাউন্সেলিং (আত্নশুদ্ধির) সফটওয়্যার_SQSF-Smart Library and Counseling Software. Reg No: S-13909 www.sqsf.org ফোনঃ 01764 444 731
SQSF এর পক্ষ থেকে স্কুল ও কলেজের দায়িত্বশীলদের প্রতি খোলা চিঠি।

SQSF এর পক্ষ থেকে সমাজের দায়িত্বশীলদের প্রতি খোলা চিঠি

An open letter from SQSF to society leaders.

‘SQSF-স্মার্ট লাইব্রেরী ও কাউন্সেলিং (আত্নশুদ্ধির সফটওয়্যার) সেন্টার’

WWW.SQSF.ORG

  /  WWW.SQSFSMARTLIBRARY.ORG

01764 444 731

 

তারিখঃ ১৫-৫-২০২৪ইং

আস-সালামু আলাইকুম

মাননীয় জনাব আখলাক আহম্মদ সমীপে,

প্রধান শিক্ষক (ভারপ্রাপ্ত)

মনিপুর উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ, মিরপুর, ঢাকা।

(SQSF এর পক্ষ থেকে স্কুল ও কলেজের দায়িত্বশীলদের প্রতি খোলা চিঠি) 

........................................................................................................................................................

বিষয়ঃ ‘SQSF-স্মার্ট লাইব্রেরী ও কাউন্সেলিং (আত্নশুদ্ধির সফটওয়্যার) সেন্টার’ এর প্রেজেন্টেশন করার অনুমতি পাওয়া

             প্রসঙ্গে। এই প্রযুক্তির যুগে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ভিতর-বাহিরের সুষ্ঠ-সুন্দর পরিবেশ রক্ষার জন্য আমাদের ভূমিকা কি কি হতে পারে এই বিষয়ে প্রস্তাব প্রসঙ্গে। 

হে প্রিয় !

আপনি জেনে খুশি হবেন যে,  আমরা  সুস্থ্য পরিবার, সমাজ ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বির্নিমাণে আপনাকে নিয়ে ও আপনার সাথে থেকে সমাজে অগ্রগামী ভূমিকা পালন করতে চাই।

যে ভূমিকা পালনে আপনি অলরেডি আপনার জীবনের সামগ্রিক পরিশ্রম চালিয়ে যাচ্ছেন, আলহামদুলিল্লাহ।

আমরা আপনার এই পথের একজন স্মার্ট পথযাত্রী হতে চাই। এমন একটি স্বপ্ন নিয়ে ‘SQSF-স্মার্ট লাইব্রেরী ও কাউন্সেলিং (আত্নশুদ্ধির সফটওয়্যার) সেন্টার’ এর পথ চলা শুরু।

আমরা গত ২০২১ সন থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে সকল কার্যক্রম শুরু করেছি। ২০২২ সালে সরকারীভাবে রেজিষ্ট্রেশন সম্পন্ন করেছি, আলহামদুলিল্লাহ।

 

একটি বিষ ফোড়া যেমন পুরা শরীরকে বিষিয়ে তোলে, মনকে অশান্ত করে তোলে ঠিক তেমনি একজন অবাধ্য সন্তান-শিক্ষার্থী, নেশাগ্রস্ত সন্তান-শিক্ষার্থী, কিশোরগ্যাংয়ে ‍যুক্ত একজন সন্তান-শিক্ষার্থী পুরা

পরিবার, সমাজ, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে বিষিয়ে তোলে।

 

সমাজের বাস্তবতাঃ

শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার প্রতি অনিহা ও ক্লাসে বিশৃঙ্খলা চরম অবনতিতে....।

আদব-কায়দা যেন সোনার হরিণ...।

শিক্ষার্থীদের পরস্পর মারামারি ইত্যাদি...।

বিভিন্ন নেশায় আসক্ত.........।

কিশোর গ্যাংসহ বিভিন্ন ভয়ংকর অপরাধে যুক্ত..........।

শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের পক্ষ থেকে শিক্ষকদের প্রতি চরম ক্ষোভ/বদনাম ইত্যাদি...।

একটি সুস্থ্য পরিবার, সমাজ ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের জন্য অতিব প্রয়োজন একজন আদর্শ-নৈতিক সন্তান-শিক্ষার্থী। পাশাপাশি যুগ সচেতন শিক্ষক-শিক্ষিকা ও অভিভাবক-অভিভাবিকা এবং ইমাম-খতিব, যারা

আমাদের সমাজের মেইন চালিকা শক্তি। আমরা তাদেরকে স্মার্ট প্রশিক্ষণের মাধ্যমে সমাজের মধ্যে একটা নৈতিক-আদর্শিক পরিবর্তন আনতে চাই।

উক্ত প্রচেষ্টার ধারাবাহিকতায় আমরা ‘SQSF-স্মার্ট লাইব্রেরী ও কাউন্সেলিং (আত্নশুদ্ধির সফটওয়্যার) সেন্টার’ প্রজেক্টে প্রস্তুত করেছি।

আপনার সহায়তা পেলে আমরা সুস্থ্য সমাজ বির্নিমাণে আরও কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারবো, ইনশাআল্লাহ।

আমরা যেভাবে কাজ করার চেষ্টা করছিঃ

আমরা অবাধ্য, নেশাগ্রস্ত ও কিশোরগ্যাং সহ বিভিন্ন সামাজিক অপরাধে যুক্ত এমন শিক্ষার্থী-সন্তানদেরকে শিক্ষক ও অভিভাবক-অভিভাবিকা এবং স্থানীয় ইমাম-খতিব সাহেবান এবং প্রসাশনের সহায়তায়  সুন্দর ও আদর্শ জীবন গঠণে স্মার্ট কাউন্সেলিং এর চমৎকার আয়োজন করছি, আলহামদুলিল্লাহ।

উক্ত স্মার্ট লাইব্রেরীতে কি কি বিষয় আছে? 

ক) বাংলাদেশ সরকারের অধীন সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান তথা স্কুল, আলিয়া ও কওমী মাদরাসাসহ বিভিন্ন কিন্ডারগার্টেন এর একাডেমিক পড়াশোনা।

খ) অবাধ্য ও নেশাগ্রস্ত এবং কিশোরগ্যাং সন্তান-শিক্ষার্থীদের কাউন্সেলিং সংক্রান্ত সকল বিষয়।

গ) সুনাগরিক, আদর্শবান সন্তান-শিক্ষার্থী  তৈরীর সকল বিষয়।

ঘ) স্মার্ট শিক্ষক-শিক্ষিকা, স্মার্ট অভিভাবক-অভিভাবিকা, স্মার্ট ইমাম-খতিব সাহেবানদের প্রশিক্ষণের সকল বিষয়।

ঙ) স্মার্ট বাংলাদেশ বির্নিমাণে অগ্রগামী ভূমিকা পালন করা যাবে যেভাবে? উক্ত বিষয়াবলী।

 

নিচের লিংকগুলো আমাদেরকে চিন্তা করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে

বাংলাদেশে চাকরিতে বিদেশীদের নিয়োগ নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে প্রতিক্রিয়া-বিবিসি নিউজ

স্মার্ট বাংলাদেশের প্রধান কারিগর প্রকৌশলীরা: এস এম মঞ্জুরুল হক-সকালের সময়

কী হতে চাও, ডাক্তার না ইঞ্জিনিয়ার?

স্বাধীনতার পর থেকেই দেশ গড়তে কাজ করে যাচ্ছেন প্রকৌশলীরা: এস. এম. মঞ্জুরুল হক-ঢাকা টাইমস

দক্ষ তরুণের দেশ হোকঃ প্রযুক্তির অভিগম্যতা ও সক্ষমতা বাড়াতে হবে-প্রথম আলো

শিক্ষার গুণগত মানোন্নয়নে প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়াতে হবে-বনিক বার্তা

প্রযুক্তির হাতেই সে দক্ষতা-প্রথম আলো

কেন প্রযুক্তিগত দক্ষতা সবার থাকা প্রয়োজন?

কর্মক্ষেত্রে প্রযুক্তির ভবিষ্যত

প্রয়োজন প্রযুক্তিতে দক্ষ জনশক্তি-যুগান্তর

প্রযুক্তিতে আমাদের দক্ষ হতে হবে : শিক্ষামন্ত্রী

তথ্যপ্রযুক্তিঃডিজিটাল রূপান্তরে গড়তে হবে দক্ষ জনশক্তি-বণিক বার্তা

প্রযুক্তির অপব্যবহারে বিপর্যস্ত তরুণ প্রজন্ম, উত্তরণের উপায় কী? ইত্তেফাক

প্রযুক্তির ব্যবহার নিশ্চিত করতে দক্ষ শ্রমিক প্রয়োজন আইবিসি

স্মার্ট বাংলাদেশ: প্রযুক্তিগত দক্ষতা উন্নয়নের মাধ্যমে নাগরিকের আয় বাড়ানোতে গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার

প্রযুক্তি জ্ঞানে দক্ষ শ্রমিক প্রয়োজন: আইবিসি-যুগান্তর

একটা দেশ যদি প্রযুক্তিতে উন্নত হতে চায়, তাহলে ওই দেশকে প্রথমে কী ভাবতে হবে?

এখানে অনেকগুলো বিষয় এক সাথে গোলমেলে যায়। যদিও এর প্যাচ খুব সহজ।
প্রযুক্তিতে পশ্চিমারা যেমন উন্নত তেমনি পূর্বের দেশ গুলোও কিন্তু বর্তমানে মাথা চারা দিয়ে উঠেছে। এর মধ্যে চায়নার কথা না বললেই নয়।

যদি বিশ্লেষণ করা হয়, তবেই পেয়ে যাবেন উত্তর।

চায়না এক সময় বইয়ের শিক্ষার থেকে বেশি কারিগরি শিক্ষায় জোড় দিয়েছিলো। এবং তারা পৃথিবীর ইতিহাসে সব থেকে সস্তায় পন্য উৎপাদন করতে সক্ষম হয়েছে। এবং কাপর/ পোশাক রপ্তানিতে এই শতকের প্রথম দশক পর্যন্ত শীর্ষে ছিলো।

কিন্তু সম্প্রতি তারা ইলেক্ট্রনিক্স পণ্য উৎপাদন করতে গিয়ে খেয়াল করলো যে, তারা বিশ্ব মানের পন্য উৎপাদন করতে সক্ষম কিন্তু তাদের কাছে ব্রেইন এর অভাব। যদি তারা ব্রেইন উৎপাদন করতে পারে তবেই তারা প্রযুক্তিতে মোড়ল হতে পারবে।

যে কোন দেশের ভাগ্য উন্নয়নে অই দেশের জনশক্তি সব থেকে বড় হাতিয়ার। এবং প্রযুক্তিতে উন্নত দেশের সব থেকে বড় হাতিয়ার হচ্ছে জ্ঞানী জনশক্তি। হয় সেটা নিজের দেশের জিন, কিংবা আমদানী করা জাতী। যে কারণে চায়না এখন স্কলারশিপ দিয়ে ব্রেইন আমদানী করছে। যেইগুলা শেষ পর্যন্ত টিকবে, সেগুলো অই দেশেই নাগরিকত্ব সহ বিশেষ সুবিধায়, অই দেশের বড় বড় কম্পানিতে চাকরীর মাধ্যমে অই দেশের উন্নতি সাধন করবে।

আরেকটি গভির ভাবে দেখলে বোঝা যায়, বর্তমান পৃথিবীর দুই চির প্রতিদ্বন্দ্বী কোম্পানী গুগল এবং মাইক্রোসফট এর বর্তমান দুই CEO হচ্ছে আমদানী করা প্রোডাক্ট। মানে এরা দুজনেই বড় হয়েছেন ইন্ডিয়াতে। পড়াশুনার সুবাদে বিদেশ গিয়ে সেখানেই চাকরি করছেন বর্তমানে।

 

বাংলাদেশে পাঠাও এর সহ প্রতিষ্ঠাতা জিনি কিছুদিন আগে মার্ডার হয়েছেন, তিনিও কিন্তু পড়তে পড়তে আমেরিকা গিয়ে উঠেছেন। যদিও তিনি উদ্যোক্তা হিসেবে দেশে প্রতিষ্ঠান করেছিলেন কিন্তু তিনি থাকতেন বিদেশেই।

প্রথমেই ভাবতে হবে ব্রেইন তথা জ্ঞানী মস্তিস্ক সম্পন্ন জনশক্তি সৃষ্টির। হতে পারে সেটা নিজের দেশের পাঠার ব্রেইন, কিংবা অন্য দেশ থেকে আমদানী করা খাশির ব্রেইন। এবং সেটা প্রস্তুত করার জন্য ভার্সিটি নামক যে শোধনাগার দরকার হবে সেটা যেন নিজ দেশেই হয়। শিক্ষক মানে কারিগর ও বিদেশ থেকে ইম্পোরট করা যেতে পারে যদি দক্ষতার অভাব থাকে।

বিতর্কিত দ্বিতীয় উত্তরটি হলো,
পয়সার যোগান দেয়া। যদি আপনি পয়সার মালিক হোন, তবে আপনি দুবাই এর মত প্রযুক্তি তৈরি না করে ইম্পোরট করে আধুনিক হতে পারবেন। শুধু আপনাকে ভাবতে হবে টাকা নিয়ে।

 

টেকনোলজি রিলেটেড ভিডিও নিয়ে করা আমার hbTechTips

যে ৮ টি কারণে আপনার আইটি জ্ঞান বা দক্ষতা বাড়ানো জরুরী

এই পৃথিবীতে আমরা হয়তো কোন কিছু জানার শেখার জন্য অনেক সময় পেয়েছি। ইতিমধ্যে অনেক কিছু দেখেছি, আমরা ভাগ্যবান যে যুগান্তকারী কিছু উদ্ভাবন, আবিষ্কারের সাক্ষী হয়েছি। আমাদের এই সময়টির সঠিক ভাবে ব্যবহার করে কিন্তু অনেক কিছুই করা সম্ভব। আজকে যে মহামানবদের কল্যাণে পৃথিবী এত সুন্দর, তারা কিন্তু সময়ের সঠিক ব্যবহার করে গিয়েছেন।

আমাদের আসলে এমন কাজ করা উচিৎ যা আমাদের জীবনকে সুন্দর করবে তথা মানব কল্যাণে অবদান রাখবে। আমাদের প্রতিদিন কিছু না কিছু নতুন বিষয় শেখা উচিত, নতুন বিষয় গুলোতে দক্ষতা অর্জন করা উচিত। আমাদের ব্রেন কিছু দারুণ এক জিনিস সুতরাং এটির সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত না করলে, অনেক কিছুই হয়তো আমরা মিস করে যাব।

এই মুহূর্তে পৃথিবীতে অনেক কিছু আবিষ্কৃত হয়েছে বা হবে একই সাথে আমাদের শেখার জন্য রয়েছে অসংখ্য বিষয়। আমরা এই পৃথিবী ছেড়ে চলে যাবার আগে এক্সপার্ট হতে পারব এমন অনেক কিছুই চারপাশে রয়েছে, তাহলে কেন চেষ্টা করব না।

জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত যে সময়টা রয়েছে এই সময়ে মানুষ চাইলে অসংখ্য বিষয় সম্পর্কে জানতে বা শিখতে পারে। মানুষ চেষ্টা করলে রপ্ত করতে পারে বিশেষ জ্ঞান বা দক্ষতা। বর্তমান যুগ প্রযুক্তির যুগ, প্রতিদিন নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন আমাদের আশ্চর্য করছে। তো এই প্রযুক্তির সাথে তাল মিলিয়ে চলতে হলে আপনাকে কম্পিউটার সম্পর্কে জানতে হবে টেকনোলজি রিলিটেড স্কিল ডেভেলপ করতে হবে। স্কিল বাড়ানোর মাধ্যমে আপনার জ্ঞানই শুধু বৃদ্ধি পাবে এমনটি কিন্তু নয় রয়েছে দারুণ সুবিধা।

আজকের টিউনে আমরা আলোচনা করব, যে ৮ টি কারণে আপনার আইটি এবং কম্পিউটার জ্ঞান বাড়ানো প্রয়োজন।

আমরা খুব বেশি প্রযুক্তি নির্ভর হয়ে যাচ্ছি

সময় বাড়ার সাথে সাথে আমরা ডিজিটাল বিশ্বে আরও বেশি করে সংযুক্ত হয়ে যাচ্ছি। আমরা অবশ্যই কম্পিউটারের মতো জিনিস গুলোর উপর সম্পূর্ণ নির্ভরশীল হতে চাইব না, তবে এগুলো আমাদের জীবনকে অনেক সহজ করে তুলছে এবং ডিভাইস গুলো অনেক বেশি সুবিধা দিচ্ছে। এটা ঠিক যে আমরা পেছনে পড়ে গেলেই আমরা এই জিনিসগুলি সম্পর্কে আরও শিখতে পারি। প্রযুক্তি সম্পর্কে না জানলে আপনি কিছুই করতে পারবেন না সেই দিন এখনো আসে নি, তবে বিদ্যমান সুবিধা গুলো এবং যুগের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে হলে আপনার প্রযুক্তি জ্ঞান বাড়ানো জরুরি।

আইটির অনেক বিভাগ উপবিভাগ রয়েছে, আইটি জানতে হলে বা শিখতে হলে আপনাকে একেবারে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হতে হবে বিষয়টি তেমন নয়। আপনি ছোট কোন ক্ষেত্রে বাছাই করুন, হতে পারে আপনি PHP কোড শিখে ফেলুন, ওয়েব ডিজাইনিং চর্চা শুরু করুন। কে জানে কখন কি আবিষ্কার করে ফেলবেন।

চারপাশের বিভিন্ন বিষয় সহজ করে তুলতে আইটি জ্ঞান জরুরি

এই যুগে, আপনার ব্যাসিক থেকে ইন্টারমিডিয়েট আইটি দক্ষতা আপনাকে আরও স্মার্ট করে তুলবে।
আমরা আশাকরি তার অনেক কিছুই একটি কম্পিউটার বা স্মার্ট গ্যাজেটের সাথে জড়িত, তাই আইটি জ্ঞান বা দক্ষতা আপনার চারপাশের বিশ্ব সম্পর্কে জেনে রাখতে খুব সহায়ক হবে।

আপনার দক্ষতার উপর আস্থা বাড়াতে পারেন, এবং আইটি দক্ষতাগুলি আপনার আত্মসম্মানবোধ বাড়াতে সাহায্য করবে। আপনি জনসাধারণের মধ্যে বিশেষ কোন কাজ করার জন্যও উপস্থিত হতে পারেন।

কখনো কখনো অর্থ উপার্জনের মাধ্যম হতে পারে এটি বর্তমানে সকল সেক্টরে প্রযুক্তি নির্ভর ক্ষেত্র তৈরি হচ্ছে। আপনার বিশেষ কোন দক্ষতা দিয়ে যেকোনো জায়গায় ভাল করার সুযোগ রয়েছে। কেবল আপনি, আপনার কম্পিউটারের সাহায্যে যেকোনো ধরনের ব্যবসায়িক উদ্যোগ শুরু করতে পারেন এবং অর্থ উপার্জন করতে পারেন। আপনার যদি অল্প অর্থ, একাধিক আইডিয়া এবং একটি ইন্টারনেট সংযোগ সহ একটি কম্পিউটার থাকে, তবে আপনি ফ্রিলেন্সিং এর মাধ্যমে লোকের কাছে পৌঁছাতে পারবেন বিভিন্ন কিছু অফার করে তা বিক্রি করতে পারেন।

বর্তমান বিশ্বের ধনি ব্যক্তিদের দিকে তাকালে দেখতে পারবেন তারা একদিন ছোট থেকে শুরু করেই আজকে সবার থেকে নিজেদের আলাদা করেছে।

আপনি খুঁজে পেতে পারেন আপনার প্যাশন

আপনি যখন আইটি বিশ্বে রওনা হবেন, তখন আপনি এমন এক বিশ্বে চলে যাচ্ছেন যার বিভিন্ন দিক রয়েছে। বিশালতার কারণে, চারপাশে প্রচুর বৈচিত্র্য রয়েছে এবং আপনি এমন কোনও কিছুতে হোঁচট খেতে পারেন যা আপনি সত্যই পছন্দ করেন।

প্রতিটি একক ব্যক্তির এমন কোন বিষয়ে আগ্রহ তৈরি হতে পারে যা সে করতে ভালবাসে। পরবর্তীতে এই বিষয় গুলোতেই ভাল করতে পারে। আইটি ওয়ার্ল্ডে প্রবেশ করে এমন কিছু আপনার ভাল লেগে যেতে পারে যা করতে আপনি ভালবাসবেন এবং এটি দক্ষতার সাথে করতে পারবেন।

মডার্ন স্কিল আপনাকে করে তুলবে আত্মবিশ্বাসী

আপনার যখন বিভিন্ন মডার্ন স্কিল থাকবে তখন নিজে থেকে অনুভব করতে পারবেন, এই আধুনিক সমাজে আপনার অনেক আধুনিক এবং দরকারি দক্ষতা রয়েছে। আর এটি আপনার আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে তুলবে।

স্বাভাবিকভাবেই আমরা যখন তখন কিছু শিখি বা জানি তখন ভেতর থেকে একটা ভাল লাগা কাজ করে আর আইটি স্কিল অর্জন করলে এর ব্যতিক্রম হবে না। প্রযুক্তি জ্ঞান বা স্কিলের মাধ্যমে আপনি আত্মবিশ্বাসী হবেন যে আপনি এই আধুনিক বিশ্ব থেকে পিছিয়ে নেই।

আপনার ব্রেনকে সচল এবং কার্যকর রাখতে সাহায্য করবে আইটি স্কিল

আপনার ব্রেনকে সব সময় সচল রাখুন এবং কার্যকর রাখুন, প্রতিদিন নতুন নতুন বিষয় শিখুন। আপনি যখন আইটি সেক্টর নিয়ে কাজ করবেন তখন প্রতিদিন আপনাকে নতুন নতুন বিষয় শিখতে হবে, আপনি ইচ্ছে করেই আরও জানতে চাইবেন। আপনি প্রথম দিকে ব্যর্থ হবেন, আবার চেষ্টা করবেন এবং এক সময় সফল হবে। আর এভাবেই আপনার ব্রেনের কার্যকরীতে বৃদ্ধি পাবে নতুন কিছু জানতে এবং শিখতে পারবেন।

এক স্কিল অর্জন করতে জানবেন অনেক কিছু

আইটি স্কিল গুলো এমন যে আপনি একটি বিষয় জানতে গেলে আরেকটি জানতে হবে। বিষয় গুলো একটা আরেকটার সাথে সম্পর্ক যুক্ত। আপনি ব্যাসিক কম্পিউটার শিখতে গেলেও দেখবেন আরও অনেক জ্ঞান আপনার দরকার হচ্ছে।

কখনো কখনো নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর এক্সপার্ট হতে আপনি, শিখবেন লেখালেখি, ব্যাকরণ, গণিত, এবং হয়তো সৃজনশীল কোন কিছু। আপনি কখনো হয়তো খেয়াল করবেনা কম্পিউটার শেখার পাশাপাশি বাস্তব জীবনের আরও অনেক কিছু আপনি শিখে গিয়েছেন।

ব্যক্তিগত যোগাযোগ এবং সামাজিকতা রক্ষা

আমাদের জীবনে সামাজিক হওয়া স্পষ্টতই খুব গুরুত্বপূর্ণ। ধরুন এই মহামারীর কথায় ভাবা যাক, আপনি যখন কোন সফটওয়্যার সম্পর্কে জ্ঞান রাখবেন সেটা হতে পারে Zoom বা Meet, তখন খুব সহজেই আপনি কানেক্ট হতে পারবেন বন্ধু বান্ধব পরিচিত জনদের সাথে।

আপনি বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার জেনে প্রিয় মানুষ গুলোর সাথে সব সময় কানেক্ট থাকতে পারবেন। অনেকে ভাবতে পারেন এটাও কি কোন স্কিলের মধ্যে পরে? অবশ্যই, কারণ এই প্রজন্ম হয়তো জন্মের পর থেকেই এগুলো দেখছে কিন্তু আমাদের আগের প্রজন্মদের মধ্যে অনেকে আছেন যারা এই বিষয় গুলো সম্পর্কে ধারণা রাখেন না।

শেষ কথাঃ
বর্তমান যুগ বিজ্ঞানের যুগ, আপনি চাইলেও এখন প্রযুক্তিকে এড়িয়ে যেতে পারবেন না। বিজ্ঞান প্রযুক্তি ছাড়া আমরা হয়তো এক মুহূর্ত চলতে পারব না। সুতরাং সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে এবং সবার মধ্যে সেরা হতে অবশ্যই আপনাকে কিছু আইটি বিষয়ে এক্সপার্ট হওয়া জরুরী।

কেমন হল এই টিউন অবশ্যই জানান, টিউমেন্ট করুন আপনি কোন বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করতে চাচ্ছেন।

আজকে এই পর্যন্তই, দেখা হবে পরবর্তী টিউনে সে পর্যন্ত ভাল থাকুন। আল্লাহ হাফেজ!

ক্রেডিটঃ টেক টিউনস

Follow us @Facebook
Visitor Info
100
as on 14 Dec, 2024 04:09 PM
©EduTech-SoftwarePlanet