আস-সালামু আলাইকুম। SQSF-কাউন্সেলিং সেন্টার এন্ড স্মার্ট লাইব্রেরী (আত্নশুদ্ধির সফটওয়্যার)।
বান্দা যতক্ষণ তার ভাইয়ের সহযোগিতায় আত্মনিয়োগ করে আল্লাহ ততক্ষণ তার সহযোগিতা করতে থাকেন।রাসূলুল্লাহ সা: বলেছেন, ‘মুমিন, মিলেমিশে থাকে। তার মধ্যে ভালো কিছু নেই, যে মিলেমিশে থাকতে পারে না। যে ব্যক্তি মানুষের বেশি উপকার করে, সে-ই শ্রেষ্ঠ মানুষ।’ (আল-মু’জামুল আওসাত-৫৭৮৭)।যে ব্যক্তি কোনো মুমিনের দুনিয়ার কোনো একটি বিপদ দূর করে দেবে, আল্লাহ তাআলা আখেরাতে তার একটি (কঠিন) বিপদ দূর করে দেবেন। |
রক্তের গ্রুপ (Blood Grouping) জানার প্রয়োজনীয়তা ১. রক্তের গ্রুপের ওপর নির্ভর করেই কে কাকে রক্ত দিতে পারবে বা কার থেকে নিতে পারবে তা নির্ধারণ করা হয়। তাই নিজের শরীরে কারো রক্ত নিতে বা অন্য কাউকে রক্ত দিতে হলে আগে রক্তের গ্রুপ জানতে হবে। ২. রক্তের গ্রুপ জানা থাকলে হঠাৎ একজন মৃত্যুমুখী মানুষকে রক্ত দিয়ে বাঁচানো সম্ভব হতে পারে। ৩. বিয়ের পূর্বে অবশ্যই বর ও কনের রক্তের গ্রুপ পরীক্ষা করে জেনে নিতে হবে। কারণ, কোন কোন ক্ষেত্রে সন্তান নেওয়ার সময় বা সন্তান জন্মের পর বড় সমস্যা হতে পারে। |
রক্ত দান (Blood Donation) এর উপকারিতা ও প্রয়োজনীয়তা ১. রক্তদানের মাধ্যমে একজন মানুষের জীবন বাঁচে, এর চেয়ে বড় উপকারিতা আর হতে পারে না। ২. নিয়মিত রক্ত দানে রক্তে কোলেস্টরেল-এর পরিমাণ কমে যায়, ফলে হৃদরোগ ও হার্ট অ্যাটাক-এর ঝুঁকি কমে। ৩. নিয়মিত ( ৪ মাস অন্তর অন্তর) রক্তদানে দেহে নতুন লোহিত রক্ত কণিকা তৈরির হার বৃদ্ধি পায়। ৪. অস্থিমজ্জা সক্রিয় থাকে, দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় এবং দ্রুত রক্তস্বল্পতা পূরণ হয়। ৫. রক্তদাতার শরীরে হেপাটাইটিস-বি,সি, ম্যালেরিয়া, সিফিলিস এবং এইডস-এর মতো বড় কোন রোগ আছে কি না, সেটি জানা যায়। ৬. রক্তদানের মাধ্যমে যে ক্যালরি ও ব্লাড ভলিউম শরীর থেকে কমে যায়, তা ওজন কমাতে ও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনে সহায়ক। |
আমরা কওমী মাদরাসা ভিত্তিক আলেমসমাজের সামাজিক ও মানবিক কাজ সাধারণ জনগণের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করছি। আজই আপনার প্রতিষ্ঠানে এমন একটা উদ্দ্যোগ নিতে পারেন। আমাদেরকে জানান। আমরা আর রেজা ব্লাড ডোনেশন সেন্টার এর মত করে এখানে আপডেট করে দিব, ইনশাআল্লাহ।
১. বিশ্বব্যাপী SQSF রক্তদান কর্মসূচী। আসুন রক্ত দিয়ে জীবন বাচাতে সাহায্য করি। সরাসরী SQSF এর শিক্ষক প্রতিনিধি কর্তৃক পরিচালিত। রক্ত দিতে বা নিতে এই লিংকে যুক্ত থাকুন।ফেসবুক লিংক পেতে এখানে ক্লিক করুন,সরাসরি হোয়াটসঅ্যাপে যোগাযোগ করতে এখানে ক্লিক করুন |
২. আর-রেজা ব্লাড ডোনেশন সেন্টার। ব্যবস্থাপনায়: দারুল উলূম ঢাকা, মিরপুর-১৩। পরিচালনায় মুফতী রেজাউল হক মুহাম্মাদ আব্দুল্লাহ।ফেসবুক লিংক পেতে এখানে ক্লিক করুন,সরাসরি হোয়াটসঅ্যাপে যোগাযোগ করতে এখানে ক্লিক করুন |
৩. |
৪. |
৫. |
রক্তের উপাদানগত বৈশিষ্ট্যের বিচারে রক্তকে বিভিন্ন শ্রেণিতে ভাগ করেছেন বিজ্ঞানীরা। এই শ্রেণিবিন্যাসকে ব্লাড গ্রুপ (Blood Group) বলা হয়। ১৯০১ খ্রিষ্টাব্দে জীববিজ্ঞানী কার্ল ল্যান্ডস্টেইনার প্রথম মানুষের রক্তের শ্রেণিবিন্যাস করেন। এই শ্রেণীবিন্যাসকে সংক্ষেপে ABO ব্লাড গ্রুপ বা সংক্ষেপে ব্লাড গ্রুপ বলা হয়। সাধারণত মানুষের শরীরে A+, A-, B+, B-, AB+, AB-, O+, O- গ্রুপের রক্ত থাকে। এর মধ্যে পৃথিবীতে সবচেয়ে O+ গ্রুপের মানুষের সংখ্যা বেশী। আবার এর মধ্যে নেগেটিভ গ্রুপের রক্ত খুঁজে পেতে রীতিমতো হিমশিম খেতে হয়। যেমন, এবি নেগেটিভ (AB-), ও নেগেটিভ (O-), বি নেগেটিভ (B-) ইত্যাদি। কিন্তু এমন কোনও রক্তের গ্রুপের কথা জানেন, যে গ্রুপের মানুষের সংখ্যা পৃথিবীতে মাত্র পঞ্চাশেরও কম। হ্যাঁ, অবিশ্বাস্য হলেও এটিই বিশ্বের বিরলতম রক্তের গ্রুপ। রক্তের এই গ্রুপের নাম ‘গোল্ডেন ব্লাড’।
'SQSF=তাসহীহুল কুরআন (সহীহ কুরআন) শিক্ষা ফাউন্ডেশন কি ও কেন বিস্তারিত জানতে নিচের লিংক গুলোতে ক্লিক করুন।