ক্যাম্পেইন প্রতিবেদন  

বিষয়: “SQSF – একজন সন্তানের সবচেয়ে কাছের বন্ধু”

ভূমিকা:  
বর্তমান সময়ে শিশু-কিশোর ও শিক্ষার্থীদের মানসিক চাপ, হতাশা, আত্মগ্লানি, আত্মবিশ্বাসের ঘাটতি, ভুল বন্ধু বেছে নেওয়া কিংবা মোবাইল-ইন্টারনেট আসক্তির মতো সমস্যাগুলো বেড়েই চলেছে। বাবা-মা, শিক্ষক, এমনকি বন্ধুরাও অনেক সময় সন্তানের ভিতরের এই যন্ত্রণাগুলো বুঝতে পারে না।  

ঠিক এমন সময় SQSF কাউন্সেলিং সেন্টার এন্ড স্মার্ট লাইব্রেরী হতে পারে একজন শিক্ষার্থীর মানসিক সুস্থতার সহায়ক ও নীরব বন্ধু।

SQSF কেন একজন শিক্ষার্থীর বন্ধু:  
✅ SQSF একটি নিরাপদ, গোপনীয় ও বিশ্বাসযোগ্য পরামর্শ কেন্দ্র  
✅ এখানে থাকেন অভিজ্ঞ আলেম, ইসলামিক সাইকোলজিস্ট ও মানসিক স্বাস্থ্য সহকারীরা  
✅ প্রত্যেক সন্তান তার সমস্যা গোপনে শেয়ার করতে পারে – কোনো ভয় বা লজ্জা ছাড়াই  
✅ SQSF শুধুমাত্র মানসিক সহায়তা নয়, বরং চরিত্র গঠনের দিকেও কাজ করে  
✅ শিক্ষা, আত্মগঠন, তাযকিয়ায়ে নফস, সময় ব্যবস্থাপনা, পড়াশোনার উৎসাহ, ইন্টারনেটের সঠিক ব্যবহার ইত্যাদি বিষয়ের দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়  

একজন সন্তানের জীবনে SQSF-এর প্রভাব:  
✔ মনোবল ও আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি পায়  
✔ হতাশা বা আত্মহত্যার চিন্তা থেকে মুক্তি  
✔ ইমানি শক্তি ও নৈতিক চরিত্র গড়ে উঠে  
✔ বাবা-মায়ের প্রতি শ্রদ্ধাশীল মনোভাব তৈরি হয়  
✔ গঠনমূলক চিন্তা ও আত্মনিয়ন্ত্রণ শক্তি বাড়ে  

ইসলামিক দৃষ্টিভঙ্গি:  
তাযকিয়ায়ে নফস বা আত্মশুদ্ধি ফরজ। আল্লাহ বলেন:

“যে নিজেকে পবিত্র করল, সে সফল হলো।” (সূরা শামস: ৯)

এ দায়িত্ব কেবল ইমাম-মুফতির নয়; পরিবার, প্রতিষ্ঠান এবং সমাজকে এই কাজে এগিয়ে আসতে হবে। SQSF এভাবেই দায়িত্বশীলতার সাথে আত্মশুদ্ধির ফরজ বিধানকে বাস্তবায়নে কাজ করছে।

উপসংহার:  
SQSF কাউন্সেলিং সেন্টার এন্ড স্মার্ট লাইব্রেরী কেবল একটি পরামর্শ কেন্দ্র নয়, বরং এটি একজন সন্তানের সবচেয়ে আপন, সচেতন ও ইমানদার বন্ধু। যারা ভবিষ্যতের জন্য সন্তানকে একজন ভালো মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে চান, SQSF হতে পারে তাদের ভরসার নাম।

স্লোগান:  
"SQSF – মানসিক সুস্থতা, আত্মশুদ্ধি ও সফল জীবনের পথে একজন সন্তানের ঈমানদার বন্ধু"

মঙ্গলবার (১৯ আগস্ট) দুপুরে উপজেলার সেখমাটিয়া ইউনিয়নের রঘুনাথপুর গ্রামে এই ঘটনা ঘটেচিরকুটে নাসরিন লিখেছে, “আমার শেষ ইচ্ছে, পান্নার এমন সাজা হোক যাতে আমার মতো আর কারও জীবন নষ্ট করতে না পারে।”