Dr. Maha Bashirul Alam Director General (Additional Secretary) Islamic Foundation. ড. মহাঃ বশিরুল আলম মহাপরিচালক ( অতিরিক্ত সচিব) ইসলামিক ফাউন্ডেশন As-Salamu Alaikum. Welcome to Our SQSF-স্মার্ট লাইব্রেরী এবং কাউন্সেলিং (আত্নশুদ্ধির) সফটওয়্যার_SQSF-Smart Library and Counseling Software. Reg No: S-13909 www.sqsf.org ফোনঃ 01764 444 731
ড. মহাঃ বশিরুল আলম মহাপরিচালক ( অতিরিক্ত সচিব) ইসলামিক ফাউন্ডেশন

তারিখঃ ২৭/০৭/২০২৩ ইং

বরাবর,

মাননীয় ড. মহাঃ বশিরুল আলম সমীপে,

মহাপরিচালক ( অতিরিক্ত সচিব)  ইসলামিক ফাউন্ডেশন​। 

মাধ্যমঃ মোঃ আনিসুজ্জামান সিকদার, পরিচালক, ইমাম প্রশিক্ষণ একাডেমী। ইসলামীক ফাউন্ডেশন।

বিষয়ঃ www.sqsf.org        www.sqsfsmartlibrary.org

ক) মসজিদ ভিত্তিক পাঠাগারগুলো ও প্রাক-প্রাথমিক গণ শিক্ষা এবং সহজ কুরআন শিক্ষায় SQSF স্মার্ট লাইব্রেরী ভার্সন যুক্ত করে ডিজিটাল পাঠদান পদ্ধতির বাস্তবায়ন করা প্রসঙ্গে।

খ) ইমাম প্রশিক্ষণ একাডেমীর সকল ইমাম ও খতিবদেরকে স্মার্ট লাইব্রেরী ও দ্বীনিয়াত সেন্টারের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে অনলাইনে বিশ্বব্যাপী কুরআন শিক্ষা দেওয়া ও আলেমদের অনলাইনে বিদেশি মুদ্রা ইনকামে সহায়তা করা। ৬ মাসের মধ্যে কমপক্ষে 10-5০ হাজার টাকা ইনকামের ব্যবস্থা করার কার্যক্রম শিক্ষা প্রদান করা প্রসঙ্গে। ইনশাআল্লাহ। 

) *ইমাম প্রশিক্ষণ একাডেমীর সকল খেদমত তরুণ আলেম সমাজ যারা ইদানিং দাওরা হাদীস শেষ করেছেন তাদের সামনে তুলে ধরার স্মার্ট প্রচেষ্টা।

ঘ) *ইমাম প্রশিক্ষণ একাডেমীর প্রশিক্ষণের সকল কন্টেন্ট/বিষয়বস্তু সফটওয়্যার ব্যাইজ করা, যাতে করে ইমামগণ সহজে প্রশিক্ষণের বিষয়বস্তু আয়ত্ব করতে পারে, ইনশা আল্লাহ।

ঙ) বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধের কর্ণার অনলাইনে স্মার্ট লাইব্রেরীতে যুক্ত করা ও কোমলমতি সকল শিক্ষার্থীদের মাঝে তুলে ধরার স্মার্ট চেষ্টা প্রসঙ্গে।

চ) ৫০০০ টি শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাব ৩০০ টি শেখ রাসেল স্কুল অফ ফিউচার এর সাথে SQSF Smart Library কে যুক্ত করা, যাতে করে শিক্ষার্থীরা স্মার্টভাবে এবং কার্যকরভাবে ডিজিটাল ডিভাইসগুলো পড়াশোনার কাজে ব্যবহার করতে পারে। এ ব্যাপারে আপনার পরামর্শ ও সহায়তা পাওয়া প্রসঙ্গে।

ছ) ৫৬০টি মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের সাথে SQSF স্মার্ট লাইব্রেরীকে যুক্ত করা প্রসঙ্গে আপনার আপনার সহায়তা পাওয়া প্রসঙ্গে।

জ) সারা বাংলাদেশের যে কোন জেনারেল ও ধর্মীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সকল ক্লাসে খুব সহজে ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহার বিষয়ক পরামর্শমূলক প্রস্তাব ও কার্যক্রম বাস্তবায়নে আত্নিক সমর্থন ও সার্বিক সহায়তা পাওয়া বিষয়ক।

ঝ) পাশাপাশি আপনার সহযোগীতায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়সহ মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নিকট উপস্থাপন করা ও সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের জন্য উন্মুক্ত ব্যবহার করা প্রসঙ্গে।

ঞ) খুব সহজে কোন প্রকার চাপ ছাড়াই সকল বিষয়ের শিক্ষক ডিজিটাল ক্লাস নিতে পারবে পাশাপাশি ডিজিটাল কন্টেন্টসহ আদর্শবান শিক্ষকের করণীয় ইত্যাদির উপর প্রশিক্ষণ প্রদান করা প্রসঙ্গে।
 

আমরা শিক্ষক-শিক্ষার্থীর জন্য নিম্বের ছয় ধরণের শিক্ষা সিলেবাসের উপর সফটওয়্যার ভিত্তিক একটি স্মার্ট সহায়িকা তৈরী করেছি, আলহামদুলিল্লাহ।

ক) জাতীয় জেনারেল পাঠ্যক্রম ভিত্তিক সিলেবাসের উপর।
খ) আলিয়া মাদরাসার পাঠ্যক্রম ভিত্তিক সিলেবাসের উপর।
গ) কওমী মাদরাসারপাঠ্যক্রম ভিত্তিক সিলেবাসের উপর।
ঘ) ইংলিশ মিডিয়ামসহ প্রচলিত অতিরিক্ত কারিকুলাম ভিত্তিক সিলেবাসের উপর।

ঙ) ফ্রি ডক্তর সার্ভিসসহ স্বাস্থ্যসেবামূলক পরামর্শ ও মনোবিজ্ঞান যুক্ত করে শিক্ষার্থীদেরকে মানবিক ও আদর্শবান হতে উদ্ভুদ্ধ করণ ইত্যাদির সিলেবাসের উপর।

চ) সরকারী ও অন্যান্য সকল সামাজিক কার্যক্রমের যাবতীয় লিংক আলেম ও শিক্ষার্থী এবং অভিভাবকদের মাঝে তুল ধরার লক্ষে স্মার্ট লাইব্রেরীতে উক্ত লিংক ও কার্যক্রম সংযুক্ত করা হয়েছে এবং ধারাবাহিকভাবে যুক্ত করা হচ্ছে।

১. ভূমিকাঃ
দেশরত্ন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শিক্ষাভাবনা বাস্তবায়নে নুন্যতম সহায়তা করার লক্ষে সামান্যতম চেষ্টার প্রয়াস মাত্র।

বাংলাদেশের প্রতিটি স্কুল-কলেজ, আলিয়া মাদরাসা এবং কওমী মাদরাসার শিক্ষা ব্যবস্থা ও পাঠদান পদ্ধতি উন্নত বিশ্বের সাথে প্রতিযোগিতায় অগ্রগামী ভূমিকা পালন করুক আমাদের স্বপ্ন।

 

বঙ্গবন্ধু যে কারণে ইসলামিক ফাউন্ডেশন গঠন করেন তার পরিপূর্ণ বাস্তবায়নের স্মার্ট ভার্সন ই হচ্ছে SQSF-স্মার্ট লাইব্রেরী।

১৯৭৫ সালের এই দিনে (২২ মার্চ) ইসলামের প্রচার-প্রসারের লক্ষ্যে বাংলাদেশের স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এক অধ্যাদেশবলে ইসলামিক ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠা করেন। ২৮ মার্চ ১৯৭৫ সালে 'ইসলামিক ফাউন্ডেশন' এ্যাক্ট প্রণীত হয়।


২. প্রযুক্তির ব্যবহার
ক) সকল পেশায় প্রযুক্তি ব্যবহার করে এক বছরের কাজ ছয় মাসে সম্পন্ন করা হচ্ছে। ৬ মাসের কাজ এক মাসে। এক মাসের কাজ এক দিনে। এক দিনের কাজ এক ঘন্টায়।
খ) হাজার হাজার মাইল দূরত্ব মাত্র কয়েক ঘন্টায় পাড়ি দিচ্ছে মানুষ।
গ) এই প্রযুক্তির যুগে কখনই কোন মানুষ/প্রতিষ্ঠান প্রযুক্তির ব্যবহার ছাড়া উন্নয়ন করতে পারবে না, উন্নতি করা সম্ভব না।
ঘ) কিন্তু শিক্ষকতার পেশা কেমনই যেন হাজার হাজার বছর আগের মতনই পুরাতন রয়ে গেছে।

৩. বাস্তবতাঃ

ক) বাংলাদেশের অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পড়াশোনার মান ও অভ্যন্তরীন শৃঙ্খলার অবস্থা চরম অবনতিতে..

শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার প্রতি অনিহা ও ক্লাসে বিশৃঙ্খলা চরম অবনতিতে....।
আদব-কায়দা যেন সোনার হরিণ...।
শিক্ষার্থীদের পরস্পর মারামারি ইত্যাদি...।
শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের পক্ষ থেকে শিক্ষকদের প্রতি চরম ক্ষোভ/বদনাম ইত্যাদি...।

খ) বাংলাদেশের অধিকাংশ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কথা বলছি যে, শতভাগ চেষ্টা করার পরও একজন শিক্ষককে বোঝানো যাচ্ছে না যে, তার পেশায় ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহার করে যুগের সাথে তাল মিলিয়ে বা প্রযুক্তির উপর ভর করে নিজের শিক্ষকতার পেশা-পাঠদানকে অত্যাধুনিক আকর্ষণীয় করে তোলা সম্ভব।

গ) বোঝানো সম্ভব হলেও তা শতভাগ চেষ্টার পরও বাস্তবায়ন করা সম্ভব হচ্ছে না। পজিটিভভাবে না বোঝার দরুণ স্বরজমিনে ঘুরে দেখা যায় অধিকাংশ আলেমসমাজ ও সরকারি বেসরকারী শিক্ষক ডিজিটাল শিক্ষা ব্যবস্থার কঠিন সমালোচনা ও বিরুধীতা করছে।

 

 

 

(বিঃদ্রঃ শিক্ষায় ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহারঃ এখানে দুটি বিষয় আছে
১) শিক্ষা ব্যবস্থা পরিবর্তন, সংযোজন-বিয়োজন ইত্যাদি।
২) পাঠদান পদ্ধতিতে ডিজিটাল প্রযুক্তি তথা ডিজিটাল কন্টেন্ট ব্যবহার করে পাঠদান ইত্যাদি। আমাদের আলোচ্য বিষয় ২য়টি।)

ঘ) প্রযুক্তির ব্যবহার করার কারণে শিক্ষার্থীরা যা দীর্ঘ এক সপ্তাহব্যাপী চেষ্টা করে শিখতে বা বুঝতে পারতো না তা এখন মাত্র এক ঘন্টার একটি ক্লাসে বুঝতে পারে। আলহামদুলিল্লাহ। এটা প্রযুক্তির অবদান।

ঙ) মূলত শিক্ষার্থীরা ক্লাসে পর্যাপ্ত জ্ঞান ও নিত্য নতুন বিষয় পেলে তাদের অন্তরকে শান্ত করা সম্ভব হবে এবং তাদের প্রকৃত জ্ঞান অর্জনের পথ সুগম হবে, ইনশাআল্লাহ।

চ) এর জন্য প্রতিটি শিক্ষককে ক্লাসে অনেক প্রস্তুতি নিয়ে যেতে হবে। ৪০ মিনিট পড়ানোর জন্য তাকে অনেক ঘন্টা পড়াশোনা করতে হবে। সকল পড়াশোনা সহজ করে ফেসবুজ-ইউটিউবের ন্যায় হাতের মুঠোয় শিক্ষকগণ পেতে পারে।

ছ) আমার জানামতে ১০০% শিক্ষকের মধ্যে ৯৯% শিক্ষক প্রযুক্তি ব্যবহারে অভ্যস্ত হয়ে উঠতে পারেনি। কর্তৃপক্ষ চাপ দিলে কিছুদিন কোন রকম লেপটপ নিয়ে ক্লাসে যান। তারপর আবার আগের মতই পাঠ দান করছেন। এটা বাংলাদেশের বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের অবস্থা।

আর কওমী মাদ্রাসার অবস্থা তো আরও করুন। তারা জানেন না যে ডিজিটাল ক্লাস ও কন্টেন্ট কি ও কেন?

জ) আমার মতে শিক্ষকগণ প্রযুক্তি নির্ভর না হয়ে উঠার কারণ হলোঃ
এই বিষয়েটিকে কঠিন মনে করা বা আসলে কিছুটা কঠিন বটে।

৪. সমাধান

ক) আমরা যদি শিক্ষকদেরকে বুঝাতে পারি যে
এই প্রযুক্তি ব্যবহার করা একদম পানির মত সহজ। আমরা যেভাবে প্রতিদিন কষ্ট করা ছাড়াই ফেসবুক/ইউটিউব/ হোয়াটসঅ্যাপ /ইমো ইত্যাদি সহজে ব্যবহার করছি, ঠিক সেভাবেই প্রতিদিনের পাঠ শিক্ষার্থীদের কাছে আমরা অত্যন্ত সহজে উপাস্থাপন করতে পারবো।

খ) প্রস্তাবিত ফরমেটে এমন হবে যে, ৪০ মিনিট শেষ হয়ে যাবে কিন্তু আমাদের জ্ঞান বিতরণ শেষ হবে না, কারণ তখন আমাদের কাছে একাডেমিক পড়াশোনার পাশাপাশি নৈতিকতার উপর পর্যাপ্ত তথা হাজার হাজার গল্প-পাঠের জ্ঞানের বিশাল বস্তা-সম্ভার আছে। এমন একটা অবস্থা প্রতিটি বিষয়ের শিক্ষক-শিক্ষিকাদের মধ্যে খুব সহজে এমন একটা অবস্থা তোইরি করা।

গ) আসলে ফেসবুক/ইমো সহজ ব্যাপার না।
একটা টিম অনেক কষ্ট করে আমাদের সামনে রেডি খাবারের মত ব্যবহার উপযোগী করে দিয়েছে। তাই আমরা অনায়েসে সহজে ব্যবহার করছি।

ঘ) আমরা বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পরীক্ষামূলক ভিজিট করেছি এবং অনেক প্রতিষ্ঠানের সকল শিক্ষক-শিক্ষিকাদেরকে প্রশিক্ষণ করিয়ে ভালো ফলাফল পেয়েছি, আলহামদুলিল্লাহ।

শিক্ষকদের সবাইকে আমরা উৎসাহিত করতে পেরেছি যেন নিয়মিত কোন প্রকার চাপ ছাড়াই সকল ক্লাসে ডিজিটাল কন্টেন্ট ব্যবহার করে নিজ ইচ্ছায় পাঠদান করেন, ইনশাআল্লাহ। কোন ধরনের চাপ প্রয়োগ করতে হবে না। ইনশাআল্লাহ।

পাশাপাশি ডিজিটাল কন্টেন্ট এর প্রশিক্ষণ প্রদান করে যাচ্ছি। তারমধ্য অন্যতম ইসলামীক ফাউন্ডেশনের অধিনে ইমাম প্রশিক্ষণ একাডেমীতে প্রতিটি ব্যাচে প্রশিক্ষণ করাচ্ছি।
দারুল উলূম দেওবন্দ ভিত্তিক পৃথিবীর প্রায় ৫০টি রাষ্ট্রে পরিচালিত দ্বীনিয়াত ট্রাষ্ট এর বাংলাদেশের প্রধান শাখায় শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ করাচ্ছি, আল হামদুলিল্লাহ।

আমরা শিক্ষকতার জন্য অন্যান্য জরুরী বিষয়ে প্রশিক্ষণ প্রদানের বিস্তর সিলেবাস তৈরী করেছি, আল হামদুলিল্লাহ।

ঙ) যাইহোক ‘SQSF স্মার্ট লাইব্রেরী ও শিক্ষক-শিক্ষার্থী সহায়িকা’ ব্যবহার করে প্রতিটি প্রতিষ্ঠান স্বল্প সময়ের মধ্যে অসংখ্য র্শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মধ্যে আমরা একটা উল্লেখযোগ্য সাড়া ফেলতে পারবে, ইনশাআল্লাহ।

৫. মহোদয়,
এ ব্যাপারে আপনার সাথে পরীক্ষা মূলক, গবেষণা মূলক, পরামর্শ মূলক আমাদের একটি প্রেজেন্টেশন-প্রস্তাব আছে, বিস্তারিত আলোচনা করতে চাই।

স্যার আপনি সুযোগ করে দিলে আমি তা স্ব বিস্তারে আলোচনা করবো ইনশাআল্লাহ। আপনার পজিটিভ রেসপন্স আশা করছি। (সকলের কল্যাণের নিয়তে লিখলাম। যে কোন ভুল ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখার বিষয় অনুরোধ করছি)

ইতি
একান্তই আপনার অনুগত

 


মুফতি মোঃ আরিফুল ইসলাম।
★ধর্মীয় শিক্ষক,
মনিপুর উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ। মিরপুর, ঢাকা।

খতিব, রাহে জান্নাত জামে মসজিদ। বক্স নগর। উত্তর সানাড়পাড়। ডেমরা। ঢাকা।
★প্রশিক্ষক, ইমাম প্রশিক্ষণ একাডেমি। ইসলামীক ফাউন্ডেশন।
★ প্রশিক্ষক, দ্বীনিয়াত বাংলাদেশ। পৃথিবীর প্রায় ৫০ টি দেশে বিস্তৃত।
★প্রধান প্রশিক্ষক, SQSF শিক্ষক-শিক্ষিকা প্রশিক্ষণ কেন্দ্র।
★প্রধান এডমিন, SQSF স্মার্ট সহায়িকা। সকল বিষয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীর জন্য সহায়িকা। শিক্ষা ব্যবস্থায় ডিজিটাল প্রযুক্তি বাস্তবায়নে সহায়তা করার অবিরাম চেষ্টা।
★প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান,
তাসহীহুল কুরআন শিক্ষা ফাউন্ডেশন। www.sqsf.org  / www.sqsfsmartlibrary.org

★প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক, আন-নাজাত হিফজুল কুরআন বালক বালিকা মাদরাসা অ্যান্ড স্কুল।      www.annajatmadrasa.com

★প্রধান এডমিন, স্মার্ট মাদরাসা ও স্কুল বোর্ডঃ www.smartmadrasaoschool.org

 

Follow us @Facebook
Visitor Info
100
as on 14 Dec, 2024 05:30 AM
©EduTech-SoftwarePlanet